বেদানা:সব ফলের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট রয়েছে বেদানায়। এর ফ্রি র‌্যাডিক্যাল ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় সাহায্য করে। আঙুর:আঙুরের মধ্যে থাকা ফাইটোকেমিক্যাল রেসভারেট্রল রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে

আমার বাড়ি, আমার গাড়ি, আমার সম্পত্তি, আমার সম্মান, আমার ইগো….। সবই বুঝি আমার। কিন্তু আমার মধ্যেকার আমি’টা কি সত্যিই আমার? আমার ভিতরের আমিটা একটা অহমবোধ

গোপেনবাবুর এই অভিসারের ব্যাপারটা বাড়ির লোকেরা আন্দাজ করে, কিন্তু কেউই ঠিকমতো ধরতে পারেনা। বাড়ির লোকজন বলতে সদা সন্দিগ্ধা স্ত্রী, কলেজ পড়ুয়া ছেলে আর স্কুলে পড়া

১ – কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই কান্নার শব্দ পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। ২ – একদিকে আপনার মৃত শরীর চুল্লিতে জ্বলতে থাকবে, ওদিকে অন্তিম বিদায় দিতে আসা

১📚 পড়ার জন্য কিছু খুঁজে পাচ্ছেন না? বই পড়া নিয়ে আপনি দুশ্চিন্তায় ভুগছেন? ভয় পাবেন না! এই ভীতির নাম ‘অ্যাবিবলিওফোবিয়া’। আপনার মতো পৃথিবীর বহুত মানুষ

আইজাক নিউটনের মা- ” আপেল নিয়ে তো ঘাঁটাঘাটি করছিস, না ধুয়ে খাবি না কিন্তু!” আর্কিমিডিসের মা আচ্ছা তুই যে জামাকাপড় না পরে রাস্তা দিয়ে দৌড়ুলি

১৮৮৮ সালের ৩০শে আগষ্ট‚ জন্মাষ্টমীর রাতে জন্ম তাই দত্ত পরিবার আদর করে ছেলের নাম রেখেছিলেন কানাইলাল। সাবেক চন্দননগরের সর্ষেপাড়ার মোড়ে মামার বাড়িতে জন্ম, তখনও সেখানে

সম্প্রতি ইউনেস্কো “কলকাতার” দুর্গাপূজাকে “ইনট্যানজিবল কালচারাল হেরিটেজ” তালিকায় স্থান দিয়েছে। এবার ইউনেস্কোর সম্মান প্রাপ্তির হিসেব নিয়ে আলোচনায় আসা যাক। ইউনেস্কোর দেওয়া সম্মানগুলির মধ্যে সবচেয়ে বড়

শিবনাথ শাস্ত্রীর জন্ম ৩১ জানুয়ারি ১৮৪৭ সালে চাংড়িপোঁতা,কলকাতা দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় l শিবনাথ কলকাতার সংস্কৃত কলেজিয়েট স্কুল থেকে এন্ট্রান্স এবং কলেজ থেকে এফ.এ, বি.এ ও

লালা লাজপথ রায়ের জন্ম ২৮ জানুয়ারি ১৮৬৫ সালে পাঞ্জাবে। তাঁর পিতার নাম মুনসি রাধা কৃষ্ণণ আজাদ। তিনি কিছু সময়কাল হরিয়াণার রোহতক এবং হিসার শহরে উকালতি

২৬ শে জানুয়ারির প্রজাতন্ত্র দিবসটা সকল ভারতবাসীর কাছেই একটি গৌরবময় দিন। কারণ ১৯৫০ সালের এই দিনেই আমাদের দেশে সংবিধান লাগু করার মাধ্যমে দেশের রূপরেখাটি নির্দিষ্ট

মাইকেল মধুসূদন দত্ত জন্ম ২৫ জানুয়ারি ১৮২৪ সালে যশোর (অধুনা বাংলাদেশ )l তিনি ছিলেন ঊনবিংশ শতাব্দীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাঙালি কবি এবং নাট্যকার ও প্রহসন রচয়িতা।

অন্যরকম সাধু মধ্যপ্রদেশে সাৎনা স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। বেঞ্চে বসে আছি। একজন, গেরুয়া জামা ও সাদা ধুতি পরা, এসে বসলেন পাশে। জিজ্ঞেস করলাম “কোন আশ্রমের সাধু আপনি?”

“স্বামীজী একদিন বলরাম বসুর বাড়িতে স্নান করছিলেন।জনৈক কলেজের যুবক তাঁকে বলেন,’মশাই আপনার পায়ের মাসলগুলো তো বড় সুন্দর!’স্বামীজী অতি সহজ ভাবে উত্তর দিলেন,’হ্যাঁরে, তা হবে না?ঠাকুর

শ্রদ্ধাঞ্জলি শ্রীরামকৃষ্ণের ডাক্তার, ঘোর নাস্তিক, দুর্মুখ, দুঃসাহসী! শ্রীরামকৃষ্ণকে ধমকাতেন আর তুমি করে কথা বলতেন একজনই।তিনি হলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়েের দ্বিতীয় এম ডি ডাক্তার, ধন্বন্তরি ! লোকে